• শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৩:২৯ পূর্বাহ্ন |
  • English Version
শিরোনাম :
যে সমস্ত কাজ করলে আল্লাহর গযব বা অভিশাপ নেমে আসে (শেষ পর্ব); সংকলনে : ডা. এ.বি সিদ্দিক হোসেনপুরে টিসিবির স্মার্ট কার্ড বিতরণ করছেন সৈয়দা জাকিয়া নূর এমপি সামসুল ইসলাম করিমগঞ্জ উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান কুলিয়ারচরে নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের মে দিবসে র‌্যালি কুলিয়ারচরে মহান মে দিবসে সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও সভা অবশেষে গ্রেপ্তার হলো আলোচিত বাল্কহেডের চালক ভৈরবে নূরানী কয়েল ফ্যাক্টরীতে আগুনে অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি ভৈরবে অজ্ঞাত বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার হোসনপুরে শ্রমজীবী মানুষের মাঝে শরবত ও ঠান্ডা পানি বিতরণ শতাধিক দুর্ঘটনায় অর্ধডজন প্রাণহানি; হোসেনপুরে তিন রাস্তার সংযোগস্থল যেন মরণফাঁদ

কিশোরগঞ্জে নতুন করোনা রোগি ৮৬, সদরেই ৫৮, দু’দিনে নতুন শতাধিক

কিশোরগঞ্জে নতুন করোনা
রোগি ৮৬, সদরেই ৫৮
দু’দিনে নতুন শতাধিক

# মোস্তফা কামাল :-

কিশোরগঞ্জ ক্রমেই করোনার আগ্নেয়গিরিতে পরিণত হচ্ছে। আর আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ হয়ে উঠছে সদর উপজেলা। আজ ২৯ জুন মঙ্গলবার জেলায় নতুন ৮৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে সদরেই ৫৮ জন। এ নিয়ে আজ জেলায় মোট চিকিৎসাধীন রোগি হয়েছে ৭০৮ জন। এর মধ্যে সদরেই ৫১৪ জন। গত দু’দিনে জেলায় ১০৪ জন নতুন রোগি যোগ হয়েছে। ২৭ জুন জেলায় মোট রোগি ছিল ৬০৪ জন। আর আজ রোগির সংখ্যা গিয়ে ঠেকেছে ৭০৮ জনে। আজ সুস্থ হয়েছেন ৩০ জন, যার ২৬ জন সদরের আর ৪ জন পাকুন্দিয়ার।
সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান জানিয়েছেন, আজ সৈয়দ নজরুল মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে ১৮৮টি নমুনা পরীক্ষায় নতুন ৭৬টি আর পুরনো রোগিদের ১৪টি নমুনা পজিটিভ হয়েছে। নেগেটিভ হয়েছে ৯৮টি নমুনা। জহুরুল ইসলাম মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে ৯১টি নমুনা পরীক্ষায় ২টি পজিটিভ আর ৮৯টি নেগেটিভ হয়েছে। অন্যদিকে জেলা সদরের জেনারেল হাসপাতাল এবং করিমগঞ্জ, তাড়াইল, কটিয়াদী ও বাজিতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩৯টি নমুনার র‌্যাপিড এন্টিজেন পরীক্ষায় নতুন ৮টি আর পুরনোর রোগির একটি নমুনা পজিটিভ হয়েছে। নেগেটিভ হয়েছে ৩০টি নমুনা। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে সদরে ৫৮ জন, করিমগঞ্জ, কটিয়াদী ও ভৈরবে ৫ জন করে, পাকুন্দিয়ায় ৪ জন, তাড়াইলে ৩ জন, হোসেনপুর ও বাজিতপুরে ২ জন করে এবং নিকলী ও ইটনায় একজন করে। আজ জেলায় সর্বশেষ করোনায় চিকিৎসাধীন আছেন ৭০৮ জন। গত ১৯ জুন জেলায় চিকিৎসাধীন ছিলেন ৩০৬ জন, ২৩ জুন ছিলেন ৪১৫ জন, ২৫ জুন ছিলেন ৫৪০ জন, ২৭ জুন ছিলেন ৬০৪ জন, আর আজ রোগি আছেন ৭০৮ জন। ফলে বোঝাই যাচ্ছে, কত দ্রুত গতিতে রোগির সংখ্যা একেকটি শতক স্পর্শ করছে।
আজ সদরে রোগি আছেন ৫১৪ জন, ভৈরবে ৪৫ জন, কটিয়াদীতে ৩৫ জন, করিমগঞ্জে ২১ জন, কুলিয়ারচরে ২১ জন, পাকুন্দিয়ায় ২১ জন, বাজিতপুরে ১৮ জন, তাড়াইলে ১৫ জন, হোসেনপুরে ৮ জন, ইটনায় ৬ জন, আর নিকলীতে ৪ জন। মিঠামইন আর অষ্টগ্রাম এখনও করেনাশূন্য আছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *